ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— সোয়েব রহমান জিশান (২৫), মো. রাইসুল ইসলাম (২১) ও মো. কাউসার হোসেন (২১)।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় রামপুরা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০-এ (সংশোধনীঃ ২০০৩) একটি মামলা করা হয়। মামলায় এজাহারনামীয় ও অজ্ঞাতনামা অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের জন্য র্যাব সদর দপ্তর গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-৩ এর একাধিক গোয়েন্দা ও অপারেশনাল টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করে।
পরবর্তীতে গোয়েন্দা সূত্র হতে পাওয়া তথ্য ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় মামলার প্রধান অভিযুক্ত সোয়েব রহমান জিশানকে গভীর রাতে রাজধানীর রামপুরা থানাধীন মেরাদিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রমনার বেইলি রোড এলাকা থেকে মো. রাইসুল ইসলাম (২১) ও কাউসার হোসেনকে (২১) গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান র্যাব-৩ এর স্টাফ অফিসার (মিডিয়া) সনদ বড়ুয়া।
ভুক্তভোগী ওই নারী সাংবাদিক ইংরেজি দৈনিক নিউ এইজে কাজ করেন। এ ঘটনায় তিনি রামপুরা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।